তালপাতার বাঁশি ছিল
বাঁশকাঠির ঘর,
আকাশভরা চাঁদ আছিল
জ্যোৎস্না আদর,
ঘরের মাঝেও চাঁদই ছিল
সে হইলো পর।।
বাঁশকাঠির ঘর তাহার,
তালপত্রের বাঁশী
চাঁদের ঘোরে বেসুমার
কান্না রাশিরাশি
ছড়িয়ে দিত রাগে,
গভীর অনুরাগে,
কাঙাল বাঁশীর মেঘলা সুরে
উথাল সাগর নিঘুম ঘোরে
বৈঁচিমালায় নাচতো,
বাঁশীর সুরে বাঁচতো।
তালপাতার বাঁশি তার
তবুও যে চাঁদ ছিল তার
সে রইলো পর।